সাতক্ষীরা ০৪:৩৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রাত পোহালে সাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী  সমিতির নির্বাচন সাতক্ষীরায় জলবায়ু নায্যতার দাবি জানিয়ে দূর্যোগ কবলিত মানুষের সমবেত বিক্ষোভ সাতক্ষীরায় ডেঙ্গু আক্রান্তে সাইদুল ইসলামের মৃত্যুু সাতক্ষীরায় সপ্তাহ ব্যাপী বৃক্ষমেলার উদ্বোধন করলেন- মোস্তাক আহমেদ সাতক্ষীরা দেবহাটার শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন আটক সাতক্ষীরায় জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরা জেলা গোয়েন্দা শাখার অফিসার ও ফোর্সদের সাথে পুলিশ সুপারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরায় দাফনের ৩ মাস পর কবর থেকে লাশ উত্তোলন সাফ জয়ী তিন ফুটবলারের গণ সংবর্ধনা ২১ নভেম্বর

কৃতি সন্তান আশীষ কুমার দাস বিসিএস এ প্রশাসনিক ক্যাডার

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:১০:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৩ ১২৭ বার পড়া হয়েছে

সাতক্ষীরা কন্ঠ ডেস্ক: জীবন সংগ্রামে অপরাজিত, ব্যক্তি স্বাদ-আহ্লাদহীন উচ্চমার্গীয় অক্ষরজ্ঞানী না হলেও এক শিক্ষিত মায়ের সন্তান সাথে শিক্ষিত ব্যবসায়ী এক বাবা। আশীষ কুমার দাস সাতক্ষীরা’র শ্যামনগর উপজেলার নূরনগর ইউনিয়নের নূরনগর গ্রামের পিতা ব্যবসায়ী অরুণ কুমার দাস ও মাতা শিক্ষিকা ভারতী রানী দাস এর জ্যেষ্ঠ পুত্র। জীবনের উত্থান-পতনের নির্মম ঢেউ এ ভেসেছে তার পরিবারে। ১৭০ নং রামচন্দ্রপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ট্যালেন্টফুলে বৃত্তি পেয়ে ঐতিহ্যবাহী নূরনগর আশালতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। এই বিদ্যালয় থেকে বিদায় নিয়ে সাতক্ষীরা সখিপুর সরকারি খান বাহাদুর আহছানউল্লা কলেজে ভর্তি হয় আশীষ কুমার দাস। পরবর্তীতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইন্জিনিয়ারিং বিষয়ে অনার্স শেষ করি। রেজাল্ট ফার্স্ট ক্লাস সেকেন্ড। অনার্স শেষ করে বিসিএস এর যাত্রা শুরু। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন তিনি।

আশীষ কুমার দাস বলেছেন, জীবনের শ্রেষ্ঠ ভাইবা ছিল বিসিএস ভাইবা এবং প্রথম বিসিএস এ প্রশাসনিক ক্যাডার। এটাই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন। বাবা-মা এবং আমার একমাত্র কাকা উত্তম কুমার দাস বাপ্পি সব সময় আমাকে সমর্থন দিয়েছেন। আমার কোন চাহিদা তারা কোন সময় অপূর্ণ রাখেনি।

তারা সব সময় ছায়ার মত আমার পাশে ছিল এবং আমার পড়াশুনার গাইডলাইন দিয়েছিল। বর্তমানে আমি বাংলাদেশ ব্যাংকে সহকারি পরিচালক হিসেবে কর্মরত আছি। বিসিএস হচ্ছে প্রতিযোগিতার জায়গা। এখানে দেশের অত্যন্ত মেধাবীরা ক্যাডার হন। সুতরাং ক্যাডার পাওয়ার জন্য যুদ্ধ করতে হবে। যুদ্ধের জন্য ভালো ভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। যাতে যুদ্ধে টেকা যায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

কৃতি সন্তান আশীষ কুমার দাস বিসিএস এ প্রশাসনিক ক্যাডার

আপডেট সময় : ০৫:১০:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৩

সাতক্ষীরা কন্ঠ ডেস্ক: জীবন সংগ্রামে অপরাজিত, ব্যক্তি স্বাদ-আহ্লাদহীন উচ্চমার্গীয় অক্ষরজ্ঞানী না হলেও এক শিক্ষিত মায়ের সন্তান সাথে শিক্ষিত ব্যবসায়ী এক বাবা। আশীষ কুমার দাস সাতক্ষীরা’র শ্যামনগর উপজেলার নূরনগর ইউনিয়নের নূরনগর গ্রামের পিতা ব্যবসায়ী অরুণ কুমার দাস ও মাতা শিক্ষিকা ভারতী রানী দাস এর জ্যেষ্ঠ পুত্র। জীবনের উত্থান-পতনের নির্মম ঢেউ এ ভেসেছে তার পরিবারে। ১৭০ নং রামচন্দ্রপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ট্যালেন্টফুলে বৃত্তি পেয়ে ঐতিহ্যবাহী নূরনগর আশালতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। এই বিদ্যালয় থেকে বিদায় নিয়ে সাতক্ষীরা সখিপুর সরকারি খান বাহাদুর আহছানউল্লা কলেজে ভর্তি হয় আশীষ কুমার দাস। পরবর্তীতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইন্জিনিয়ারিং বিষয়ে অনার্স শেষ করি। রেজাল্ট ফার্স্ট ক্লাস সেকেন্ড। অনার্স শেষ করে বিসিএস এর যাত্রা শুরু। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন তিনি।

আশীষ কুমার দাস বলেছেন, জীবনের শ্রেষ্ঠ ভাইবা ছিল বিসিএস ভাইবা এবং প্রথম বিসিএস এ প্রশাসনিক ক্যাডার। এটাই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন। বাবা-মা এবং আমার একমাত্র কাকা উত্তম কুমার দাস বাপ্পি সব সময় আমাকে সমর্থন দিয়েছেন। আমার কোন চাহিদা তারা কোন সময় অপূর্ণ রাখেনি।

তারা সব সময় ছায়ার মত আমার পাশে ছিল এবং আমার পড়াশুনার গাইডলাইন দিয়েছিল। বর্তমানে আমি বাংলাদেশ ব্যাংকে সহকারি পরিচালক হিসেবে কর্মরত আছি। বিসিএস হচ্ছে প্রতিযোগিতার জায়গা। এখানে দেশের অত্যন্ত মেধাবীরা ক্যাডার হন। সুতরাং ক্যাডার পাওয়ার জন্য যুদ্ধ করতে হবে। যুদ্ধের জন্য ভালো ভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। যাতে যুদ্ধে টেকা যায়।