সাতক্ষীরা ০৩:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সাবেক চেয়ারম্যান আবু হেনা শাকিল গ্রেফতার দামারপোতায় মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে ধ্বস্তাধস্তির ঘটনায় থানায় ধর্ষনের চেষ্টার অভিযোগ করায় এলাকায় তোলপাড়  সাতক্ষীরা সেনাকর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ মাজহারুল ইসলাম নয়নের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরা মিডিয়া সেন্টারের কমিটি গঠিত। সভাপতি শেখ হাসান গফুর, সাধারন সম্পাদক এম ইদ্রিস আলী সাতক্ষীরায় দুইশ কোটি টাকার টেন্ডার তছরুপ : বদলির পরেও দিনরাত অফিসে, নথি গায়েবের অভিযোগ ১৫ বছরে সাড়ে ৪ হাজার মানুষকে হত্যা করেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল কালিগঞ্জ রোকেয়া মনসুর মহিলা কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি হলেন সাতক্ষীরা জেলা বি এন পির আহবায়ক রহমত উল্লাহ পলাশ সাতক্ষীরায় যথাযথ মর্যাদায় ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন সাতক্ষীরার ডিবি গার্লস হাইস্কুলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আশাশুনি উপজেলা জামায়াতের দোয়া ও আলোচনা সভা

শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত যশোরবাসী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৫৩:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ নভেম্বর ২০২২ ৪৪১ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক :
আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত যশোরবাসী। পাঁচ বছর পর বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) যশোরে আসছেন তিনি। এদিন দুপুরে তিনি যশোর স্টেডিয়ামে আয়োজিত জনসভায় ভাষণ দেবেন।

প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে ঘিরে উৎসবের শহরে পরিণত হয়েছে যশোর। শহরের অলিগলি থেকে গ্রামের রাস্তাঘাটে চলছে মাইকিং; ছেয়ে গেছে ব্যানার, ফেস্টুন, বিলবোর্ড আর তোরণে।

এদিকে, প্রধানমন্ত্রী আগমনকে ঘিরে আশায় বুক বেধেছেন যশোরবাসী। যশোর ৫০০ শয্যা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, যশোর বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিককরণ, ভবদহ জলাবদ্ধতা দূর ও যশোরকে সিটি করপোরেশন ঘোষণাসহ নানা দাবিতে মুখর স্থানীয়রা।

স্বপ্নের পদ্মা সেতু ও কালনায় মধুমতি সেতু চালু হওয়ায় দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। ফলে যশোরসহ এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক, সামাজিক অবস্থা এবং মানুষের জীবনযাত্রায় উন্নয়ন ঘটেছে। এ উন্নয়ন ও দিন বদলের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বরণ করতে এবং তার মুখে আগামীর বার্তা শুনতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন যশোরবাসী।

এবার দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যশোরবাসীর দীর্ঘদিনের চাওয়া-পাওয়া পূরণ করবেন, এমন প্রত্যাশাই এই অঞ্চলবাসীর।

আওয়ামী লীগ নেতারা জানান, ৫০ বছর আগে ১৯৭২ সালের ২৬ ডিসেম্বর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যশোরের যে স্থানে জনসমুদ্রে ভাষণ দিয়েছিলেন, সেখানেই ভাষণ দেবেন তার কন্যা শেখ হাসিনা। করোনাকালের প্রায় তিন বছর পর প্রথমবারের মতো কোনো জনসভায় সশরীরে অংশ নিচ্ছেন তিনি। এই সমাবেশ থেকেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রাজনৈতিক বার্তা দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। অন্যান্য নির্বাচনের আগে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট থেকে শুরু হতো প্রচারণা, কিন্তু এবার যশোর থেকে সূচনা হচ্ছে নির্বাচনী তৎপরতা।

এদিকে, যশোরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমন উপলক্ষে একগুচ্ছ দাবিতে সোচ্চার নাগরিক সমাজ। মানববন্ধন, স্মারকলিপি পেশ ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন সচেতন যশোরবাসী।

যশোর মেডিকেল কলেজে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির সদস্য সচিব জিল্লুর রহমান ভিটু বলেন, মেডিকেল কলেজের চালুর এক যুগেও হাসপাতাল বাস্তবায়নটি হয়নি। এটি যশোরবাসীর জন্য দুঃখজনক। অবিলম্বের ৫০০ শয্যার হাসপাতাল বাস্তবায়নের দাবি জানাই।

মাইকেল মধুসূদন সংস্কৃতি বিশ্ববিদ্যালয় বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট আবু বকর সিদ্দীক বলেন, মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মভূমি সাগরদাঁড়িতে তার নামে একটি সংস্কৃতি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি যশোরবাসীর। মহাকবির নামে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে তাকে নিয়ে গবেষণাসহ আরও অনেক কাজের সুযোগ তৈরি হবে।

যশোরের সিনিয়র সাংবাদিক সাজেদ রহমান বকুল বলেন, যশোর বিমানবন্দর আন্তর্জাতিকে উন্নীতকরণ সময়ের দাবি। এটি আন্তর্জাতিক হলে ভারতের কলকাতার সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হবে। সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয় হবে। মানুষের ভোগান্তিও কমবে।

জনসভার প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, ‘জনসভাকে জনসমুদ্রে পরিণত করতে সবধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। স্টেডিয়ামের মাঠ প্রশস্ত করার পাশাপাশি সমাবেশে আগত লোকজনের সার্বিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বড় পর্দায় সমাবেশ ও প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ দেখার ব্যবস্থা করা হবে। আশা করছি, পাঁচ লাখের বেশি মানুষের সমাগম হবে।’

মঞ্চ সাজানোর দায়িত্বে থাকা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুল মজিদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ভাষণের স্থান যশোর স্টেডিয়ামে ৫০ বছর পর জননেত্রী শেখ হাসিনা আসছেন। সে কারণে তাকে বরণ করতে যশোরসহ গোটা দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের মানুষ উদগ্রীব।’

তিনি জানান, নৌকার আদলে বিশাল মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর প্রধানমন্ত্রী যশোরে আসছেন। ভাষণ দেবেন এ অঞ্চলের মানুষের উদ্দেশে। সে কারণে মঞ্চ সাজানো হয়েছে লাল গালিচা দিয়ে। তিনি যে পথ দিয়ে মঞ্চে প্রবেশ করবেন সেই পথ থেকে শুরু করে মঞ্চ পর্যন্ত ঝকঝকে চকচকে লাল গালিচায় মুড়ে দেওয়া হয়েছে।

যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও এমপি শাহীন চাকলাদার বলেন, খুলনা বিভাগের ১০ জেলার আট লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে এই জনসভায়। গোটা শহরে সেদিন পা রাখার জায়গা পাওয়া যাবে না। জনসভা সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে ৪০০ সদস্যের স্বেচ্ছাসেবক কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা সমাবেশস্থল, সমাবেশস্থলের প্রবেশমুখ ও জনসভায় আগতদের সহযোগিতা করতে শহরের প্রবেশমুখে থাকবেন

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত যশোরবাসী

আপডেট সময় : ১০:৫৩:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ নভেম্বর ২০২২

অনলাইন ডেস্ক :
আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত যশোরবাসী। পাঁচ বছর পর বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) যশোরে আসছেন তিনি। এদিন দুপুরে তিনি যশোর স্টেডিয়ামে আয়োজিত জনসভায় ভাষণ দেবেন।

প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে ঘিরে উৎসবের শহরে পরিণত হয়েছে যশোর। শহরের অলিগলি থেকে গ্রামের রাস্তাঘাটে চলছে মাইকিং; ছেয়ে গেছে ব্যানার, ফেস্টুন, বিলবোর্ড আর তোরণে।

এদিকে, প্রধানমন্ত্রী আগমনকে ঘিরে আশায় বুক বেধেছেন যশোরবাসী। যশোর ৫০০ শয্যা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, যশোর বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিককরণ, ভবদহ জলাবদ্ধতা দূর ও যশোরকে সিটি করপোরেশন ঘোষণাসহ নানা দাবিতে মুখর স্থানীয়রা।

স্বপ্নের পদ্মা সেতু ও কালনায় মধুমতি সেতু চালু হওয়ায় দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। ফলে যশোরসহ এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক, সামাজিক অবস্থা এবং মানুষের জীবনযাত্রায় উন্নয়ন ঘটেছে। এ উন্নয়ন ও দিন বদলের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বরণ করতে এবং তার মুখে আগামীর বার্তা শুনতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন যশোরবাসী।

এবার দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যশোরবাসীর দীর্ঘদিনের চাওয়া-পাওয়া পূরণ করবেন, এমন প্রত্যাশাই এই অঞ্চলবাসীর।

আওয়ামী লীগ নেতারা জানান, ৫০ বছর আগে ১৯৭২ সালের ২৬ ডিসেম্বর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যশোরের যে স্থানে জনসমুদ্রে ভাষণ দিয়েছিলেন, সেখানেই ভাষণ দেবেন তার কন্যা শেখ হাসিনা। করোনাকালের প্রায় তিন বছর পর প্রথমবারের মতো কোনো জনসভায় সশরীরে অংশ নিচ্ছেন তিনি। এই সমাবেশ থেকেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রাজনৈতিক বার্তা দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। অন্যান্য নির্বাচনের আগে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট থেকে শুরু হতো প্রচারণা, কিন্তু এবার যশোর থেকে সূচনা হচ্ছে নির্বাচনী তৎপরতা।

এদিকে, যশোরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমন উপলক্ষে একগুচ্ছ দাবিতে সোচ্চার নাগরিক সমাজ। মানববন্ধন, স্মারকলিপি পেশ ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন সচেতন যশোরবাসী।

যশোর মেডিকেল কলেজে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির সদস্য সচিব জিল্লুর রহমান ভিটু বলেন, মেডিকেল কলেজের চালুর এক যুগেও হাসপাতাল বাস্তবায়নটি হয়নি। এটি যশোরবাসীর জন্য দুঃখজনক। অবিলম্বের ৫০০ শয্যার হাসপাতাল বাস্তবায়নের দাবি জানাই।

মাইকেল মধুসূদন সংস্কৃতি বিশ্ববিদ্যালয় বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট আবু বকর সিদ্দীক বলেন, মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মভূমি সাগরদাঁড়িতে তার নামে একটি সংস্কৃতি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি যশোরবাসীর। মহাকবির নামে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে তাকে নিয়ে গবেষণাসহ আরও অনেক কাজের সুযোগ তৈরি হবে।

যশোরের সিনিয়র সাংবাদিক সাজেদ রহমান বকুল বলেন, যশোর বিমানবন্দর আন্তর্জাতিকে উন্নীতকরণ সময়ের দাবি। এটি আন্তর্জাতিক হলে ভারতের কলকাতার সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হবে। সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয় হবে। মানুষের ভোগান্তিও কমবে।

জনসভার প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, ‘জনসভাকে জনসমুদ্রে পরিণত করতে সবধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। স্টেডিয়ামের মাঠ প্রশস্ত করার পাশাপাশি সমাবেশে আগত লোকজনের সার্বিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বড় পর্দায় সমাবেশ ও প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ দেখার ব্যবস্থা করা হবে। আশা করছি, পাঁচ লাখের বেশি মানুষের সমাগম হবে।’

মঞ্চ সাজানোর দায়িত্বে থাকা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুল মজিদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ভাষণের স্থান যশোর স্টেডিয়ামে ৫০ বছর পর জননেত্রী শেখ হাসিনা আসছেন। সে কারণে তাকে বরণ করতে যশোরসহ গোটা দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের মানুষ উদগ্রীব।’

তিনি জানান, নৌকার আদলে বিশাল মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর প্রধানমন্ত্রী যশোরে আসছেন। ভাষণ দেবেন এ অঞ্চলের মানুষের উদ্দেশে। সে কারণে মঞ্চ সাজানো হয়েছে লাল গালিচা দিয়ে। তিনি যে পথ দিয়ে মঞ্চে প্রবেশ করবেন সেই পথ থেকে শুরু করে মঞ্চ পর্যন্ত ঝকঝকে চকচকে লাল গালিচায় মুড়ে দেওয়া হয়েছে।

যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও এমপি শাহীন চাকলাদার বলেন, খুলনা বিভাগের ১০ জেলার আট লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হবে এই জনসভায়। গোটা শহরে সেদিন পা রাখার জায়গা পাওয়া যাবে না। জনসভা সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে ৪০০ সদস্যের স্বেচ্ছাসেবক কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা সমাবেশস্থল, সমাবেশস্থলের প্রবেশমুখ ও জনসভায় আগতদের সহযোগিতা করতে শহরের প্রবেশমুখে থাকবেন